প্রবাহ

একজন মানুষের জীবনের সবকিছু শেষ হয়ে গেলে বেঁচে থাকা অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায়। তবুও বেঁচে থাকতে হয়, কেননা জীবনকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যাওয়া বড়ই কঠিন।

দেবদূত

দেবদূত তুমি নেমে এসো, ঘুচাও পৃথিবীর অন্ধকার। আর কতদিন থাকবে নীরব? শুনবে মানুষের হাহাকার।

সাথী

আমার হৃদয় দিলাম সঁপে, অজানা ওই দূরের সাথীর তরে। দেখিনি কভু, জানিনা সে কেমন পাগল মেয়ে।

ঢেউ

তুমি আসবে তো? যদি প্রাণভরে ডাকি। তোমার হৃদয় কী উঠবে কেঁপে? যদি বাজাই আমার প্রাণের বাঁশি। তুমিও কী বাসবে ভালো আমায়? যদি বলি, তোমায় আমি ভালোবাসি।

স্বপ্ন

স্বপ্ন স্বপ্ন এই মন, আরেকটা স্বপ্ন নিয়ে তোমার আমার জীবন। স্বপ্ন দিয়েই স্বপ্ন গড়া, ওই মেঘেদের মতো চলো হয়ে যাই বাঁধনহারা।

মুক্তি

আমাকে মুক্তি দাও আমার মনে আজ আগুন জ্বলেছে। ওই পাখিদের মতো ডানা মেলে আমাকে আজ ভাসতে দাও। আকাশের সীমানার ওপারে হয়তো বা সমুদ্রের গভীরে- আমাকে আজ হারিয়ে যেতে দাও।

স্বাধীন

চোখে ঘুম নেই, নেই ক্লান্তি, অবসর। এধার হতে ওধার, আপন মনে চলছে দুলে দুলে। নেই সময়ের তাড়া। জন্ম, মৃত্যু জলে, জলেই কাটে কৈশোর, যৌবন।

এসেছে শরৎকাল

এসেছে শরৎকাল, বাঙ্গালী মেতেছে আবার পূজোর জোয়ারে। দেবী দুর্গা এবার দোলায় চেপে মর্ত্যে আসছেন, সাথে তাঁর গোটা পরিবার।

প্রার্থনা

জীবন শূন্য আজ, ভয়হীন মন। হারিয়েছি দিশা মাঝপথে, কালের স্রোতে ভেসে চলেছি সারাক্ষণ।

স্মৃতি রয়ে যায়

কখনও সাহস যোগায়, আবার কখনও জীবনকে করে তোলে বিষাদময়। আচমকা চোখের সামনে ভেসে ওঠে ছবির মতো।