আরো একটি স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হতে চলেছে সারা দেশ জুড়ে। দেশাত্মবোধক কবিতা, গান, নাটক ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মরণ করবো। একটু নস্টালজিক হয়ে পড়বো। ছুটির দিনে একটু ভালোমন্দ খাওয়াদাওয়া করবো। পরদিন থেকে আাবার সব আগের মতোই চলতে থাকবে।
হে কবি, তোমায় খুব জানতে ইচ্ছে করে,
কি করে তুমি লিখেছো এত কথা?
আমাদের জীবনের প্রতি মুহূ্র্তের অনুভূতিগুলি
সাজিয়েছো তুমি তোমার ছন্দে।
হয়তো গোলাপ শুকিয়ে গেছে,
আজকাল আর কবিতা লেখাই হয় না,
লিখতে ইচ্ছে করলেও সেই উদ্দীপনা, উত্তাপ, অনুভূতি আজ অনেকটাই কম,
সব কিছু কেমন যেন ম্লান হয়ে গেছে।
ভাল কইরা বাজান গো দোতরা
সুন্দরী কমলা নাচে। (২)
সুন্দরী কমলা চরণে নূপুর (২)
রিনিঝিনি কইরা দোলে রে।
ভাল কইরা বাজান গো দোতরা
সুন্দরী কমলা নাচে।
ভাল কইরা বাজান দোতরা
সুন্দরী কমলা নাচে।
চাতক প্রায় অহর্নিশি
চেয়ে আছে কালো শশি ।
আমি হব বলে চরণ দাসী
হব বলে চরণ দাসী
ও তা হয়না কপাল গুণে
ও তা হয়না কপাল গুণে
আমার মনের মানুষেরও সনে
আমার মনের মানুষেরও সনে ।
আমার হাত বান্ধিবি, পা বান্ধিবি
মন বান্ধিবি কেমনে?
আমার চোখ বান্ধিবি, মুখ বান্ধিবি
পরান বান্ধিবি কেমনে?
আগে যদি জানতাম রে বন্ধু
তুমি হইবা পর
ছাড়িতাম কি বাড়ি আমার
ছাড়িতাম না ঘর।
একজন মানুষের জীবনের সবকিছু শেষ হয়ে গেলে বেঁচে থাকা অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায়। তবুও বেঁচে থাকতে হয়, কেননা জীবনকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যাওয়া বড়ই কঠিন।
দেবদূত তুমি নেমে এসো,
ঘুচাও পৃথিবীর অন্ধকার।
আর কতদিন থাকবে নীরব?
শুনবে মানুষের হাহাকার।
আমার হৃদয় দিলাম সঁপে,
অজানা ওই দূরের সাথীর তরে।
দেখিনি কভু,
জানিনা সে কেমন পাগল মেয়ে।