
আমাদের গল্পগুলো
অল্প সময় ঘর পাতালো,
তারপর পথ হারালো
তোমায় আমায় নিয়ে।

শ্রীকৃষ্ণ বিচ্ছেদের অনলে
আমার অঙ্গ যায় জ্বলিয়া রে
ভ্রমর কইয়ো গিয়া।

এ তুমি কেমন তুমি
চোখের তারায় আয়না ধরো,
এ কেমন কান্না তুমি
আমায় যখন আদর করো।

যাও পাখি বলো হাওয়া ছলছল
আবছায়া জানলার কাঁচ,
আমি কি আমাকে হারিয়েছি বাঁকে
রূপকথা আনাচ-কানাচ।

সর্বত মঙ্গল রাধে বিনোদিনী রাই
বৃন্দাবনের বংশীধারী ঠাকুর কানাই,
একলা রাধে জল ভরিতে যমুনাতে যায়
পিছন থেকে কৃষ্ণ তখন আড়ে আড়ে চায়।

চল রাস্তায় সাজি ট্রাম লাইন,
আর কবিতায় শুয়ে কাপ্লেট
আহা উত্তাপ কত সুন্দর,
তুই থার্মোমিটারে মাপলে

প্রেমে পড়া বারণ, কারণে অকারণ
আঙুলে আঙ্গুল রাখলেও হাত ধরা বারণ।
প্রেমে পড়া বারণ, কারণে অকারণ
আঙুলে আঙ্গুল রাখলেও হাত ধরা বারণ,
প্রেমে পড়া বারণ।

আজ এক নাম না জানা কোনো পাখি
ডাক দিলো ঠোঁটে নিয়ে খড়কুটো,
আজ এলো কোন অজানা বিকেল
গান দিলো গোধূলী একমুঠো।

আমি কি তোমায় খুব বিরক্ত করছি
বলে দিতে পারো তা আমায়
হয়তো আমার কোনো প্রয়োজন নেই
কেন লেগে থাকি একটা কোণায়।

হতে পারি রোদ্দুর,
হতে পারি বৃষ্টি,
হতে পারি রাস্তা,
তোমারই জন্যে।