আরো একটি স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হতে চলেছে সারা দেশ জুড়ে। দেশাত্মবোধক কবিতা, গান, নাটক ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মরণ করবো। একটু নস্টালজিক হয়ে পড়বো। ছুটির দিনে একটু ভালোমন্দ খাওয়াদাওয়া করবো। পরদিন থেকে আাবার সব আগের মতোই চলতে থাকবে।
হয়তো গোলাপ শুকিয়ে গেছে,
আজকাল আর কবিতা লেখাই হয় না,
লিখতে ইচ্ছে করলেও সেই উদ্দীপনা, উত্তাপ, অনুভূতি আজ অনেকটাই কম,
সব কিছু কেমন যেন ম্লান হয়ে গেছে।
পরের জায়গা পরের জমিন
ঘর বানাইয়া আমি রই,
আমি তো সেই ঘরের মালিক নই
একজন মানুষের জীবনের সবকিছু শেষ হয়ে গেলে বেঁচে থাকা অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায়। তবুও বেঁচে থাকতে হয়, কেননা জীবনকে ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে যাওয়া বড়ই কঠিন।
দেবদূত তুমি নেমে এসো,
ঘুচাও পৃথিবীর অন্ধকার।
আর কতদিন থাকবে নীরব?
শুনবে মানুষের হাহাকার।
আমার হৃদয় দিলাম সঁপে,
অজানা ওই দূরের সাথীর তরে।
দেখিনি কভু,
জানিনা সে কেমন পাগল মেয়ে।
তুমি আসবে তো?
যদি প্রাণভরে ডাকি।
তোমার হৃদয় কী উঠবে কেঁপে?
যদি বাজাই আমার প্রাণের বাঁশি।
তুমিও কী বাসবে ভালো আমায়?
যদি বলি, তোমায় আমি ভালোবাসি।
স্বপ্ন স্বপ্ন এই মন,
আরেকটা স্বপ্ন নিয়ে
তোমার আমার জীবন।
স্বপ্ন দিয়েই স্বপ্ন গড়া,
ওই মেঘেদের মতো
চলো হয়ে যাই বাঁধনহারা।
আমাকে মুক্তি দাও
আমার মনে আজ আগুন জ্বলেছে।
ওই পাখিদের মতো ডানা মেলে
আমাকে আজ ভাসতে দাও।
আকাশের সীমানার ওপারে
হয়তো বা সমুদ্রের গভীরে-
আমাকে আজ হারিয়ে যেতে দাও।
চোখে ঘুম নেই,
নেই ক্লান্তি, অবসর।
এধার হতে ওধার,
আপন মনে চলছে দুলে দুলে।
নেই সময়ের তাড়া।
জন্ম, মৃত্যু জলে,
জলেই কাটে কৈশোর, যৌবন।