জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে,
বন্ধু হে আমার, রয়েছ দাঁড়ায়ে॥
তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে
মাটির এই কলস আমার ছাপিয়ে গেল কোন্ ক্ষণে॥
আরো একটি স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হতে চলেছে সারা দেশ জুড়ে। দেশাত্মবোধক কবিতা, গান, নাটক ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের স্মরণ করবো। একটু নস্টালজিক হয়ে পড়বো। ছুটির দিনে একটু ভালোমন্দ খাওয়াদাওয়া করবো। পরদিন থেকে আাবার সব আগের মতোই চলতে থাকবে।
হে কবি, তোমায় খুব জানতে ইচ্ছে করে,
কি করে তুমি লিখেছো এত কথা?
আমাদের জীবনের প্রতি মুহূ্র্তের অনুভূতিগুলি
সাজিয়েছো তুমি তোমার ছন্দে।
হয়তো গোলাপ শুকিয়ে গেছে,
আজকাল আর কবিতা লেখাই হয় না,
লিখতে ইচ্ছে করলেও সেই উদ্দীপনা, উত্তাপ, অনুভূতি আজ অনেকটাই কম,
সব কিছু কেমন যেন ম্লান হয়ে গেছে।
ভেঙে দেখো আমায়
জুড়ে দেখো আমায়
তুমি আমারই আমারই রয়েছো।
কতটা রাগ দেখলে রাগী
সত্যি মিথ্যে আমি বুঝি নাকি,
কতটা হাসলে তুমি হ্যাপি
তোমার হাসিটা মনে ধরে রাখি।
বাংলার মাটি, বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল-
পুণ্য হউক, পুণ্য হউক, পুণ্য হউক হে ভগবান॥
চলে যেতে গেলে পিছুটান, ভুলে যেতে হবে,
বলে যেতে গেলে অভিমান, ভুলে যেতে হয়
হেরে গেলে গোলাম-চোর, তাস ফেলে দিতে হবে।
অবশেষে সিগারেট, তুমি আমি সব্বাই।
মাগো, আমার মাগো জানি
অনেক কষ্ট পাবে তুমি,
তবু আমার নেই কোন উপায়।